Point to point infrared transmission পয়েন্ট টু পয়েন্ট ইনফ্রারেড ট্রান্সমিশন


এ ধরনের ট্রান্সমিশনে একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্যে সিগন্যাল ট্রান্সমিট করা হয়ে থাকে। এর জন্য লেজার ট্রান্সমিটার। ব্যবহার করা হয় এবং সেটি লাইন অব সাইট (line of sight) ট্রান্সমিশন ব্যবহার করে। লাইন অব সাইট ট্রান্সমিশন ব্যবহৃত হলেও এই সিগন্যাল হাজার মিটার পর্যন্ত যেতে পারে।

ইনফ্রারেড পয়েন্ট টু পয়েন্ট ট্রান্সমিশনের সুবিধা হলাে এর জন্য কোনাে লাইসেন্স দরকার হয় না। এসব ডিভাইস দেখতে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত রিমােটযুক্ত ডিভাইসসমূহের মতােই। এক্ষেত্রে ট্রান্সমিটার ও রিসিভারকে এমনভাবে স্থাপন করা দরকার যাতে তারা লাইন অব সাইটে থাকে এবং এদের মাঝে কোনাে কিছু বাধা হয়ে না দাড়ায়। 

পয়েন্ট টু পয়েন্ট ইনফ্রারেড ট্রান্সমিশনের বৈশিষ্ট্যসমূহ:

  • এ ধরনের ট্রান্সমিশন ১০০ গিগাহার্টজ থেকে ১০০০ টেরাহার্টজ ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করতে পারে।
  • কোন ধরনের ইকুইপমেন্ট ব্যবহার করা হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে ব্যয় কত হবে। দুরপাল্লার জন্য শক্তিশালী লেজার ডিভাইস দরকার হবে। সেক্ষেত্রে ব্যয় বেশি হবে। কিন্তু অল্প দুরতে সিগন্যাল পাঠানাের জন্য সাধারণ রিমােট কন্ট্রোল ডিভাইস ব্যবহার করা যেতে পারে এবং খরচ বেশ কম হবে। 
  • ইনফারেড ট্রান্সমিশন ইকুইপমেন্ট ইনস্টল করা খুব কঠিন নয়, তবে প্রতিটি ডিভাইস লাইন অব সাইটে আছে কি না তা নিশ্চিত করতে হবে।
  • ইকুইপমেন্টের উপর ভিত্তি করে ব্যান্ডউইডথ ১০০ কেবিপিএস থেকে ১৬ এমবিপিএস পর্যন্ত হতে পারে।আশপাশের আলাে এবং আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে এটেনুয়েশন কতটুকু প্রভাব ফেলবে।
  • উজল আলাে দ্বারা ইনফ্রারেড ট্রান্সমিশন বিঘ্নিত হয়। তবে ইভসড্রপিঙের সম্ভাবনা এতে থাকে না।

Post a Comment

Previous Post Next Post