Learn techbd networking bangla
This site is cisco networking full course in bangla provided you. Computer tip & tricks.
আমাদের দৈনন্দিন কাজসমূহকে সহজ করার জন্যই মূলত নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা হয়। দুটি কম্পিউটারকে যখন নেটওয়ার্কে নিয়ে আসা হয় তখন আমরা প্রধান যে সুবিধা পাই তা হলো দুটি কম্পিউটার পরস্পরের রিসোর্স শেয়ার করতে পারে। রিসোর্স বলতে এখানে তথ্য এবং হার্ডওয়ার ডিভাইস দুটোই বোঝায়। এক কম্পিউটারে রক্ষিত তথ্য অন্য কম্পিউটার থেকে দেখা যেতে পারে যদি সেই তথ্য শেয়ার করা থাকে এবং উপযুক্ত পারমিশন দেয়া হয়। তেমনি এক কম্পিউটারের সাথে যুক্ত হার্ডওয়ার ডিভাইস, যেমন- প্রিন্টার, সিডিরম ড্রাইভ, হার্ডডিক্স স্পেস, ইত্যাদি অন্য কম্পিউটারের সাথে শেয়ার করা যেতে পার। তার মানে আপনার নেটওয়ার্কে একটি প্রিন্টার থাকলে নেটওয়ার্কের সব মেশিন সেটি ব্যবহার করতে পারবে। তেমনি একটি সিডিরম ড্রাইভ থাকলে অন্য কম্পিউটার থেকেও তা ব্যবহার করতে পারবে। নেটওয়ার্কের প্রধান সুবিধা এটি, এবং এর জন্যই লোকে নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে থাকে। কেবল হার্ডডিক্স ও ডিভাইস শেয়ার করা নয়, মূল গুরুত্ব দেয়া হয় তথ্য শেয়ারিং এর উপর।
নেটওয়ার্ক ব্যবহারের আগে এক কম্পিউটারের সাথে আরেক কম্পিউটারের তথ্য বিনিময়ের তেমন সুবিধা ছিল না। যেমন ধরা যাক আপনি কোন এক কম্পিউটারে একটি ওয়ার্ড ডকুমেন্ট তৈরি করলেন যার সাথে কোন প্রিন্টার সংযুক্ত নেই। এখন সেই ডকুমেন্টকে প্রিন্ট দিতে চাইলে এমন কম্পিউটারে যেত হবে যেখানে প্রিন্টার যুক্ত আছে। সেই ফাইলটি ওই প্রিন্টারযুক্ত মেশিনে নেয়ার জন্য সাধারণত ফ্লপি ডিক্স, পেনড্রাইভ অথবা মেমরি কার্ড ব্যবহার করা হয়। প্রথম কম্পিউটার থেকে সেই ফাইলটি পেনড্রািইভ অথবা মেমরিতে কপি করে দ্বিতীয় কম্পিউটারে নিতে হবে এবং সেখান থেকে প্রিন্ট দিতে হব। এরকম সবাই যদি প্রিন্ট দিতে চায় তাহলে তা খুবই অসুবিধাজনক পরিস্থিতির দিকে মোড় নেবে। এ অসুবিধা থেকে বাচার জন্য অনেক সময় প্রত্যেক কম্পিউটারের সাথে ভিন্নভাবে ডিভাইস দেয়া হতো। এটি ছিল ব্যববহুল।
নেটওয়ার্ক ব্যবহারের আগে এক কম্পিউটারের সাথে আরেক কম্পিউটারের তথ্য বিনিময়ের তেমন সুবিধা ছিল না। যেমন ধরা যাক আপনি কোন এক কম্পিউটারে একটি ওয়ার্ড ডকুমেন্ট তৈরি করলেন যার সাথে কোন প্রিন্টার সংযুক্ত নেই। এখন সেই ডকুমেন্টকে প্রিন্ট দিতে চাইলে এমন কম্পিউটারে যেত হবে যেখানে প্রিন্টার যুক্ত আছে। সেই ফাইলটি ওই প্রিন্টারযুক্ত মেশিনে নেয়ার জন্য সাধারণত ফ্লপি ডিক্স, পেনড্রাইভ অথবা মেমরি কার্ড ব্যবহার করা হয়। প্রথম কম্পিউটার থেকে সেই ফাইলটি পেনড্রািইভ অথবা মেমরিতে কপি করে দ্বিতীয় কম্পিউটারে নিতে হবে এবং সেখান থেকে প্রিন্ট দিতে হব। এরকম সবাই যদি প্রিন্ট দিতে চায় তাহলে তা খুবই অসুবিধাজনক পরিস্থিতির দিকে মোড় নেবে। এ অসুবিধা থেকে বাচার জন্য অনেক সময় প্রত্যেক কম্পিউটারের সাথে ভিন্নভাবে ডিভাইস দেয়া হতো। এটি ছিল ব্যববহুল।
কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ধরে নেয়া হয় অবশ্যই এক পক্ষ হবে প্রেরক আর অন্য পক্ষ গ্রাহক। প্রেরক বা উৎস কম্পিউটার হলো সেই কম্পিউটার যে অন্য কোন কম্পিউটারের নিকট তথ্য পাঠাতে চায়।আর যেই কম্পিউটারের নিকট সেই তথ্য পাঠানো হবে সেটি হলো গ্রাহক বা গন্তব্য। নেটওয়ার্কে কেবল যে কম্পিউটারই একটি আরেকটির সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে তা নয়। অন্য ডিভাইস যেমন নেটওয়ার্ক প্রিন্টার, একটি আরেকটির সাথে যোগযোগ গড়ে তুলতে পারে। নেটওয়ার্কের মাঝে কোন কম্পিউটার, প্রিন্টার কিংবা অন্য যে কোন ডিভাইস যা তথ্য আদানপ্রদান করতে পারে তাকে বলা হয় নোড (node) বা ডিভাইস (device)।
যখন একধিক নেটওয়ার্ক একটি আরেকটির সাথে সংযোগ গড়তে পারে, এবং সংযোগ গড়ে তখন তাকে বলা হয় েইন্টারনেটওয়ার্ক (inter network) । বিভিন্ন হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের মাধ্যমে কোন নেটওয়ার্ককে অন্য নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করার পদ্ধতিই হলো ইন্টারনেটওয়াকিং (inter networking) । যদি দুটি ডিভাইস ভিন্ন ভিন্ন প্রটোকল ব্যবহার করে তাহলেও ইন্টারনেটওয়ার্কিং ডিভাইস ব্যবহার করে সে ডিভাইস দুটির মাঝে সংযোগ গড়া সম্ভব।